Logo
Logo
×

রাজনীতি

আ.লীগ ভারতের সেবাদাস হিসেবে কাজ করে আসছে: কর্নেল অলি

Icon

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৭:৫২ পিএম

আ.লীগ ভারতের সেবাদাস হিসেবে কাজ করে আসছে: কর্নেল অলি

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই স্বাধীন দেশটি কেউ আমাদের উপহার হিসেবে দেয়নি। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। ভারত পেয়েছে দ্বিখণ্ডিত পাকিস্তান। আমরা উভয়ে নিজেদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। সুতরাং হিসাব সমান-সমান। 

তিনি আজ রবিবার রাজধানীর মগবাজারের এলডিপি কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

কর্নেল অলি আরও বলেন, বরং প্রায় লক্ষাধিক পাকিস্তানি সেনা সদস্যের ফেলে যাওয়া সকল অস্ত্র, গোলাবারুদ, যানবাহন ও অন্যান্য সামগ্রী এবং বিভিন্ন শিল্প কলকারখানার মেশিন ইত্যাদি ভারতের সেনাবাহিনী নিয়ে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার তখন একটি টু-শব্দ পর্যন্ত করার সাহস পায়নি। প্রথম দিন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভারতের সেবাদাস হিসাবে কাজ করে আসছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অপমানজনক। 

তিনি বলেন, এই অবৈধ সরকারের কোন এমওইউ. স্বাক্ষর করার সাংবিধানিক অধিকার নাই। কারণ তারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি নয়। বিশেষ করে, অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ভারতের সাথে যে এম.ও.ইউ.স্বাক্ষর করেছে, তাতে দেশের জন্য অনেকগুলি ক্ষতিকর, সংবেদনশীল এবং স্পর্শকাতর বিষয় রয়েছে। আওয়ামী লীগ যেনতেনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। দেশের এবং জনগণের কাছে তাদের জবাবদিহিতার বালাই নাই। তাদের কারণে দেশে ন্যায়বিচার নির্বাসিত, মানবাধিকার পদদলিত। 

কর্নেল অলি আহমদ বলেন, এই অবৈধ সরকার সকল প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণ করেছে, দলীয় নেতা-কর্মী এবং সেবাদাস কর্মকর্তা/কর্মচারীদেরকে নির্বিবাদে দুর্নীতি করার সুযোগ সৃষ্টি করাসহ অনেকগুলো আইন-বহির্ভূত সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছে। সব সময় বলেন, দেশের উন্নতি করার জন্য আমার ক্ষমতা চাই। কিন্তু বাস্তবতা এবং তাদের আচরণ দুইটাই ভিন্ন। অবৈধ প্রধানমন্ত্রী বারবার জাতির সামনে বলেছেন যে, আমরা ভারতকে যা দিয়েছি, তা তারা

তিনি বলেন, কখনও ভুলতে পারবে না। কয়েকদিন পূর্বে তিনি আরো বলেছেন যে, ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে অবাধে যাতায়াত বিদ্যমান রয়েছে। এতে কি তাদের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়েছে? তাদের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়ে নাই। কারণ তারা এক দেশ অন্য দেশের ব্যাপারে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। বিশেষ করে, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, নির্বাচন, রাজনীতি এবং অর্থনীতির ব্যাপারে তো নয়ই। তাদের নাগরিকদের এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ভিসারও প্রয়োজন হয় না। 

তিনি আরও বলেন, অপর দিকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে কি সেই ধরনের অবস্থা বিরাজ করছে? মোটেও না। ভারত সরকার বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ভারতের জনগণের বিরুদ্ধে আমাদের কোন বক্তব্য নাই। আমার জানামতে, ভারতের রেলওয়েতে শক্তিশালী গোয়েন্দা ইউনিটসহ প্রায় ৮০ হাজার অস্ত্রধারী সদস্য রয়েছে। বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে ভারতের রেল লাইন স্থাপিত হলে, ভারতের রেলওয়ের এই ৮০ হাজার অস্ত্রধারী এবং শক্তিশালী গোয়েন্দাদের বাংলাদেশ কীভাবে সামাল দেবে? 

কর্নেল অলি বলেন, বর্তমান ভারত সরকার, বাংলাদেশের অবৈধ সরকারকে অবৈধ পন্থায় ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখে, একে একে বিগত ১৫ বছরে একতরফাভাবে তাদের স্বার্থ হাসিল করে নিয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাগুলিকে সুকৌশলে পঙ্গু করে দিয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উপর তাদের কর্তৃত্ব বজায় রাখার ষড়যন্ত্রে অনেকাংশে তারা সফল হয়েছে। একেতো আমাদের কৃষিযোগ্য জমি খুবই কম, তার উপর ভারতের এই রেললাইন, বাংলাদেশের বুকের উপর দিয়ে চলাচলের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা হলে, তা এদেশের মানুষ মেনে নেবে না। আমাদের সকলকে আল্লাহর নিকট ফিরে যেতে হবে। সেই বিষয়টি তাদের আদৌ স্মরণ নাই। তারা লোভের মধ্যে আটকে গেছে। আল্লাহ ও রাসুলের বাণী তাদের কর্ণকুহরে প্রবেশ করে না। হায়রে কপাল মন্দ, চোখ থাকিতে অন্ধ। 

তিনি বলেন, তাদের ক্ষমতার নেশা, দেশ এবং জনগণকে আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত করেছে। তাই এখন দেশকে তাদের হাত থেকে মুক্ত করা অত্যাবশ্যক। আমাদের উচিত হবে সকল প্রতিবেশীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। আমরা কারো ক্ষতি করব না। ইসলাম ধর্মও তা শিক্ষা দেয় না। প্রকৃত মুসলমান কখনও কারো অমঙ্গল কামনা করতে পারে না। মানুষ চিন্তা করে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সিদ্ধান্ত নেন। ক্ষমতা কখনো চিরস্থায়ী নয়। 

কর্নেল অলি বলেন, ১৯৯৬ সালে অবৈধ ক্ষমতা প্রয়োগ করে, আমরাও ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারতাম, কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের মতামতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, পুনঃ নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিলেন। আপনারাও ২০১৪ সালে পুনঃ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দুঃখের বিষয় হলো, আপনাদের কথা এবং কাজের মধ্যে কখনও কোন মিল নাই। আপনারা সব সময় সুযোগের সন্ধানে থাকেন। দেশের ও জনগণের কথা মোটেও আপনাদের মস্তিষ্কের মধ্যে নেই। শুধু চাই হালুয়া-রুটি আর মসনদ। মনে রাখবেন, সামনে চরম দুঃসময় অপেক্ষা করছে। আল্লাহ এবং রাসুলের বাণী সদা সত্য। এখন সময় হয়েছে, সম্মানের সাথে বিদায় নেন।

তিনি বলেন, ইদানীং সরকারি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রধানদের দুর্নীতির ফিরিস্তি ক্রমান্বয়ে বের হয়ে আসছে। এই অবৈধ সরকারের পৃষ্ঠপোষক ব্যবসায়ীরা, কর্মকর্তা/কর্মচারীরা দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে দেশে ও বিদেশে বিলাস বহুল জীবন যাপন করে চলেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এরা সকলে অবৈধ সরকারের ক্ষমতার ভাগীদার, তাই সরকার দুর্নীতিবাজদেরকে টাকা পাচার ও নিরাপদে দেশ ত্যাগ করার সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। শাসন ব্যবস্থা, ন্যায় বিচার ও দেশের অর্থনীতি, বর্তমানে এই লুটেরাদের হাতে জিম্মি। বাস্তবিক পক্ষে, তাদের কোন বিচার হচ্ছে না, অথচ সাজানো মামলায় জেলে ঢুকানো হচ্ছে বিরোধীদলের নেতা/নেত্রীদের। সরকারের দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী, এমপি এবং মদদদাতাদেরও বিচার হওয়া প্রয়োজন। 

তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে ডেইলি স্টারে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী কোর্টের স্টে-অর্ডারের কারণে দুদকের ৩,৩৩০ মামলা স্থগিত হয়ে আছে। কেন বিগত ১৪ বছরেও সাগর-রুনি হত্যার বিচার হচ্ছে না? আপনারাই বলেন, জনগণ বর্তমান বিচার ব্যবস্থা বা প্রশাসনের উপর কীভাবে আস্থা রাখতে পারে? একদিকে দুর্নীতি করার পর টাকা পাচার করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট সুযোগ ও সময় দেওয়া হচ্ছে, অন্যদিকে ভীষণ অসুস্থ সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। আল্লাহর নিকট আপনারা ক্ষমতাসীনরা কি জবাব দেবেন?

তিনি আরও বলেন, আমরা সংক্ষেপে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার বিষয়ে কিছু আলোকপাত করি। এই তথ্যগুলি বিভিন্ন সময় পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে:

১। নিত্যপণ্যের মূল্য লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে। যা জনগণের আয়ের সাথে সংগতিপূর্ণ নয়।

২। দেশে দরিদ্রের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

৩। চাকরির ক্ষেত্র সংকুচিত হয়েছে, ফলে শিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবকেরা হতাশায় ভুগছে। নতুন বিনিয়োগ ও চাকরি নাই বললেই চলে। ফলে দেশ ত্যাগ করার হিড়িক শুরু হয়েছে এবং দেশ মেধা-শূন্য হচ্ছে।

৪। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণ ছিল ২২,৪৮১ কোটি টাকা। গত মার্চ মাসে, তা দাঁড়িয়েছে ১,৮২,২৯৫ কোটি টাকা। বিগত ১৫ বছরে মাত্র তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১,৫৯,৮১৪ কোটি টাকা।

৫। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ১৮ বছরের খেলাপি ঋণ ছিল মাত্র ১৭,৮৩৫ কোটি টাকা।

৬। বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ ১০০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।

৭। স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত ১৪২ সংস্থার নিকট সরকারের পাওনা ১,৯৪,০০০ কোটি টাকা।

৮। রাষ্ট্রীয় ৩০ সংস্থার কাছে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। দুর্নীতিই মূলত এর জন্য দায়ী।

৯। সরকার নতুনভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৬২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিতে চায়। অথচ পূর্বের বকেয়া আছে ৫২ হাজার কোটি টাকা।

১০। গত নয় মাসে রপ্তানির মাধ্যমে গায়েব হয়েছে ১৪.৫ বিলিয়ন ডলার।

১১। ২০২৩ সালে বিজিবি সীমান্ত থেকে ২৬১ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে। এই স্বর্ণ কোথা থেকে এবং কোন পথে দেশে প্রবেশ করেছে? সরকারের মদদপুষ্ট ব্যক্তিরা এর সাথে জড়িত না থাকলে, এটি কখনোই সম্ভব হত না।

১২। ২০২৪ সালের প্রথম ৩ মাসে বিজিবি সীমান্ত দিয়ে পাচারের ২৭.৭১৩ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে।

১৩। ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে মোট ৯২৫.৯১৯ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়েছে। এই সময়ে বিজিবি ২৯০ জনকে গ্রেফতার করেছে এবং ২৮৯টি মামলা দায়ের হয়েছে।

১৪। কর্মকর্তাদের বাবুর্চি ও নিরাপত্তা বাবদ বছরে ৩২ হাজার কোটি টাকা ভাতা দেওয়া হয়। অথচ দেশের ৮০%-৮৫% জনগণ অর্থকষ্টে জীবন যাপন করছে। এই ধরনের বিলাসিতা কেন?

১৫। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির কারণ কী? এর সঠিক উত্তর কে দেবে? সীমিত আয়ের মানুষের পক্ষে এই বর্ধিত বিল পরিশোধ করা কি সম্ভব? দেশ আজ দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে। সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের, যেকোনো সময় দেশ ছেড়ে পালানোর সুযোগ রয়েছে। কারণ দেশ ও প্রশাসন পুরাতন জমিদারি পন্থায় পরিচালিত হচ্ছে। যাকে ইচ্ছা ঋণ দেওয়া হয়, যাকে ইচ্ছা ঋণের সুদ মওকুফ করা হয়, যাকে ইচ্ছা দুর্নীতি করার পর টাকা পাচার করে, বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট সুযোগ ও সময় দেওয়া হয়। অথচ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও গরিব কৃষকদের সুদ মওকুফ করা হয় না। প্রত্যেক নাগরিকের জন্য একই ধরনের আইন বা নিয়ম হওয়া উচিত। সুতরাং যে যেখানেই থাকুক না কেন, প্রত্যেককে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে এবং এটি বাধ্যতামূলক করতে হবে। বিশেষ করে, সরকারি চাকরির নিয়োগের সময় নিজের মাতা, পিতা, ভাই, বোনসহ সকলের আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করতে হবে। দেশকে সম্পূর্ণ ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করা, আমাদের সকলের কর্তব্য।

কর্নেল অলি বলেন, নিঃসন্দেহে বলা যায়, অবৈধ সরকারই দুর্নীতি, টাকা পাচার, চোরাচালান ইত্যাদি লালন ও পালনকারী। অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা দখল করার জন্য এবং ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য সবসময় পুলিশ, বিজিবি সহ প্রশাসনের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ২০১৪, ২০১৮, এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারিতে সমগ্র জাতি এবং সমগ্র পৃথিবী প্রত্যক্ষ করেছে, এই অবৈধ সরকারের পাতানো নির্বাচনে জনগণ অংশগ্রহণ করেনি। সুতরাং ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য, এই অবৈধ সরকারকে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদদের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। অপরদিকে, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল জরিমানা এবং হয়রানি করা হয়। নিঃসন্দেহে বলা যায়, অবৈধ সরকারই দুর্নীতি, টাকা পাচার, চোরাচালান ইত্যাদি লালন ও পালনকারী। প্রশ্ন হচ্ছে, এই অবৈধ সরকারের পক্ষে দুর্নীতি দমন আদৌ কি সম্ভব?

সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুল আলম তালুকদার, ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি প্রমুখ।

Logo

প্রধান কার্যালয়: ৬০৯০ ডাউসন বুলেভার্ড, নরক্রস, জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন