তারেক রহমানের আওয়াজ শুনলেই ক্ষমতাসীনদের কানের পর্দা ফেটে যায়: গয়েশ্বর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। তাই তার নাম শুনলে প্রধানমন্ত্রীর পেসার বেড়ে যায়। এই গাত্রদাহ থেকে খালেদা জিয়াকে বন্দী করে রাখা হয়েছে। আর যার নেতৃত্বে জনগণ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে, হাজার মাইল দূরে থেকে সেই তারেক রহমান যদি আওয়াজ দেয় তাতেই ক্ষমতাসীনদের কানের পর্দা ফেটে যায়।
আজ শনিবার (১ জুন) দুপুরে রাজধানীর দোলাইপাড়ে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা দক্ষিণ শ্যামপুর-কদমতলী থানা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন আয়োজিত দোয়া মাহফিল এবং খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আ ন ম সাইফুল ইসলাম।
গয়েশ্বর আরো বলেন, খালেদা জিয়া একদিনে প্রধানমন্ত্রী হননি। শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে খালেদা জিয়া হয়েছেন। দেশের জন্য গণতন্ত্রের জন্য জিয়া পরিবারের অবদান অপরিসীম। আজ অবৈধ ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করার চেষ্টা হচ্ছে। যে জিয়া জনতার সে জিয়াকে মুছে ফেলা যাবে না। যে বিএনপি জন্ম হয়েছে দেশ ও জনগণের প্রয়োজনে সে বিএনপিকে নিঃশেষ করা যাবে না।
এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনু, ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ হাসান জ্যাকি, দক্ষিণের আহ্বায়ক পাভেল সিকদার, সদস্যসচিব নিয়াজ মাহমুদ নিলয়, ছাত্রদল নেতা রাজু আহমেদ, রাবিব রায়হান, রুবেল আহমেদ, নাছির মোল্লা, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা কাজী আজিজুল হাকিম, তরিকুল ইসলাম পলাশ, বিএনপি নেতা হাজী মোজাম্মেল হোসেন, ইমতিয়াজ আহমেদ টিপু, নজরুল ইসলাম, সফিকুল ইসলাম বাবু, মমিন মিয়া, শামীম রেজা, মতিউর রহমান দিলু, রাজন মিয়া, সাইদুর রহমান শহিদ, রিপন মিয়া, শহিদুল ইসলাম রনি, কামাল হোসেন, স্বপন বেপারী, শারমিন রিনা, কাউসার আহমেদ, মো. জনি, আল আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া মাহফিল শেষে কয়েক সহস্রাধিক মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।