২০০৯ সালের জানুয়ারি মাস থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত ৭০৯ জন ব্যক্তি গুমের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে ১৫৫ জনের সন্ধান পাওয়া যায়নি। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা অধিকার এই তথ্য জানিয়েছে। তবে সংস্থাটি মনে করে প্রকৃত গুমের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ কর্তৃত্ববাদী সরকারের সৃষ্ট ভয়ের পরিবেশের কারণে অনেকেই মুখ খুলেননি।
গত ২৯ আগস্ট গুম থেকে সকল ব্যক্তির সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক সনদ গ্রহণ করার জন্য অধিকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাধুবাদ জানিয়েছে সংস্থাটি। একই সাথে অধিকার আন্তর্জাতিক আইনের আলোকে গুমকে ”মানবতাবিরোধী অপরাধ” হিসেবে চিহ্নিত করে দেশীয় আইন প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। অধিকার আশা করে গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশন ভিকটিমদের তথ্যগুলো প্রদানের জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানাবে।
অধিকার জানিয়েছে, যদি ১৫৫ জন ”স্টিল ডিস্এ্যাপিয়ার্ড” এর তালিকা থেকে গুম হওয়া কোনও ব্যক্তিকে ফেরত দেওয়া হয় তাহলে তাঁকে উল্লেখিত তালিকায় ‘’রিটার্নড’’ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করে তালিকাটি আপডেট করা হবে।