ছাত্র আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ক্ষমততার পালা বদলের পর নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় কূটনীতিকরা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
গতকাল সোমবার (১২ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের ব্রিফিংয়ে যোগ দেওয়ার পর তারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমাদের নীতি হচ্ছে, আমরা অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করি না। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে স্বাগত জানাই।’
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দার মনতিৎস্কিও একই কথা বলেন। তিরি কথায়, ‘ক্ষমতার পালাবদল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, ‘এই অভ্যুত্থানের পর দেশে নতুন রাজনৈতিক এজেন্ডা এসেছে। বর্তমান সরকার কোন কোন ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে পারে। সে বিষয়ে আমরা কথা বলেছি। আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তরুণদের বক্তব্য শোনা। আমি মনে করি এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের ব্রিফিংয়ে ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপানসহ অর্ধশতাধিক কূটনীতিক অংশ নেন।
এর আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন দেশ নতুন সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে।