হামলার পর স্থানীয় হাসপাতালে হতাহতের সংখ্যা স্তূপ আকারে বেড়ে উঠেছে।
গাজার শরণার্থী শিবিরের একটি স্কুলে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো অন্তত ৭৫ জন। তাছাড়া স্কুল এলাকায় আরেক হামলায় আরও অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন।
হতাহতরা বিমান হামলা থেকে বাঁচতে ওই স্কুল ভবনে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) বলছে, আল জাওনি স্কুল এলাকায় কিছু অবকাঠামো আছে যেখান থেকে সন্ত্রাসীরা কাজ করছিল। সেখানে তারা হামলা করেছে।
একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নুসেইরাত স্কুলের হামলার পর ধোঁয়ায় ঢাকা আবর্জনা ও ধ্বংসস্তূপের মধ্যে শিশুসহ লোকজন আহতদের সহায়তার জন্য দৌড়াচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে বিবিসি বলছে, ব্যস্ত একটি বাজারের কাছে অবস্থিত স্কুলের উপরের দিকের ফ্লোরগুলোকে টার্গেট করেছিল হামলাকারী বিমান।
ওই স্কুল ভবনটিতে সাত হাজারের মতো মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন বলে গণমাধ্যমের খবর।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার নয় মাস পূর্ণ হওয়ার পর ইসরায়েল এই হামলা চালাল। ৯ মাসে ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৩৮ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে।