Logo
Logo
×

সংবাদ

ফের মোটরযান চালক হিসেবে দুবাই যাওয়া যাবে

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪ জুন ২০২৪, ০১:১১ এএম

ফের মোটরযান চালক হিসেবে দুবাই যাওয়া যাবে

ফের বাংলাদেশ থেকে মোটরযান চালক নেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। দুবাইয়ের রোড অ্যান্ড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (আরটিএ) বাংলাদেশ থেকে ‘বাইক’ ও ‘টেক্সি’ ড্রাইভার নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দুবাইস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট এ তথ্য জানিয়েছে। 

দুবাইস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জানায়, তারা ইতোমধ্যে ৯০০ কর্মীর ডিমান্ড লেটারও পেয়েছে। তবে আরটিএ এই পেশায় নিয়োগের ক্ষেত্রে ভাষাগত দক্ষতার ওপর বেশ জোর দিচ্ছে।

দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের শ্রম কাউন্সেলর আব্দুস সালাম জানান, আরটিএ গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরীর সফরকালে মোটরযান চালক নিয়োগের বিষয়ে ইঙ্গিত দেয়। সেই অনুযায়ী প্রথমে ৫০০ বাইক রাইডার ও সোমবার (৩ জুন) আরও ৪০০ বাইক রাইডারের ডিমান্ড লেটার প্রদান করে তারা। একই সঙ্গে টেক্সি চালকের চাহিদার কথাও জানায় আরটিএ।

জানা গেছে, দুবাই যেতে আগ্রহী তরুণদের কাছে মোটরযান চালকের চাকরি অনেকটা সোনার হরিণ। দেশে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষে অনেকে ছুটে যান মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। এতে খরচ হয় প্রায় দশ হাজার দিরহাম। এই পেশায় দেশটিতে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশির সংখ্যাও কম নয়। কেউ বাইক রাইডার, কেউ কাজ করেন টেক্সিতে।

প্রবাসী চালকরা বলেন, ‘দেশে গাড়ি কিংবা বাইকের লাইন্সেস থাকলেও আমিরাতে এসে পুনরায় লাইন্সেস নিতে হয়। এই খরচও বহন করতে হয় চালকদের। তাই দালালদের মাধ্যমে ঝুঁকি না নিয়ে নতুনদের সঠিক প্রক্রিয়ায় দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে। তাতে করে প্রতারণা ঝুঁকি কমবে।’

দুবাই টেক্সির চালকরা জানান, কমিশনের ভিত্তিতে কাজ করতে হয় তাদের। ১২ ঘণ্টা কাজের বিনিময়ে মাসে পাওয়া যায় ৩ থেকে ৪ হাজার দিরহাম। তবে এজন্য প্রতিষ্ঠানকে মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার দিরহাম জমা করতে হয়। খাওয়া থাকা নিজের খরচে হলেও প্রতিষ্ঠান থেকে গাড়ি পাওয়া যায়; এটি দিনে দুইজন চালক ব্যবহার করতে পারেন। ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুইবার হাতবদল হয় এই গাড়ি।

অন্যদিকে, ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজের সুযোগ পান বাইক রাইডাররা। তারাও কাজ করেন কমিশনের ভিত্তিতে। কেউ ৮ ঘণ্টা, কেউ কাজ করেন ১২ ঘণ্টা।

Logo

প্রধান কার্যালয়: ৬০৯০ ডাউসন বুলেভার্ড, নরক্রস, জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন