Logo
Logo
×

সাক্ষাৎকার

আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগে পরিণত হবে : ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ

Icon

প্রকাশ: ২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:২৫ পিএম

আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগে পরিণত হবে :
ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ

এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে রয়েছে তার দল। বিতর্কিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরর্বতী পরিস্থিতি নিয়ে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দলীয় কার্যালয়ে বাংলা আউটলুকের সঙ্গে তার কথা হয়।

বাংলা আউটলুক: দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিয়ে দেশের মানুষকে কি বার্তা দিতে পেরেছেন?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: দেশের জনগণের কাছে রাজনৈতিক চরিত্র পরিষ্কার হয়ে গেছে। একটি বড় পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি, সাধারণ মানুষ আমাদের সাথে যুক্ত হতে চাইছে। প্রতিদিন নতুন নতুন লোক আসছে আমাদের পার্টি অফিসে, ১০/১৫ জন গ্রুপ করে করে। যারা কখনো রাজনীতি করেনি। পেশায় আছেন, চাকরি করেছেন তাদের মধ্যেও একটা অনুভূতি তৈরি হয়েছে; দেশের জন্য কিছু করতে হবে। এ রকম একটা জনগোষ্ঠী রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছে। এটা দেশের মানুষের কাছে অনেক বড় বার্তা।

বাংলা আউটলুক: দীর্ঘ দিন ধরে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন, নির্বাচনের আগ মুহূর্তে আপনারা হরতাল, লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ, অসহযোগ আন্দোলন করেছেন- এতে জনগণের অংশগ্রহণ কতটা ছিল?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: বাংলাদেশের মানুষ হয়তো আর সক্রিয়ভাবে মিছিল, মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করবেন না। কিন্তু আপনি যদি যুক্তি দিয়ে, তথ্য-উপাত্ত দিয়ে আপনার রাজনৈতিক বক্তব্যটা তুলে ধরতে পারেন আপনার সাথে কোনো কোনো ফর্মে একমত হবে এবং একাত্মতা পোষণ করবে। মানুষের কাছে এ বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে গেছে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না। এ বক্তব্য আওয়ামী লীগের জনগণের কাছে আমরা পরিষ্কার করেছি। আর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছেও বিষয়টা পরিষ্কার ছিল। তারপরও যে কিছু ভোট পড়েছে স্থানীয় বিএনপি-জামায়াত, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সাথে এক হয়ে যাওয়ায়। বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী যারা মামলা-মোকাদ্দমায় আছে, তাদের সাথে হয়তো একটি বোঝাপড়া হয়েছে। তাদের বলা হয়েছে, আপনারা এলাকায় থাকবেন, চুপচাপ থাকবেন, কেউ ডিস্টার্ব করবে না। কারণ আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারাতে হবে। এ রকম কিছু কারণে ভোটের সংখ্যা কোথাও বেড়েছে। তা না হলে ভোট ২ পারসেন্টের নিচে নেমে আসত। এর ভেতরে জাল ভোট আছে,  প্রিজাইডিং অফিসার অ্যাপসে বলে দিয়েছেন ১ পারসেন্ট ভোট পড়ছে, ৩০ পারসেন্ট করে দিও। এগুলো ইলেকশন কমিশনের বসে ড্যাশবোর্ড তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।

বাংলা আউটলুক: এ নির্বাচন দেশের মানুষকে কতটা ঐক্যবদ্ধ করেছে?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: অবশ্যই দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। দেশের মানুষের মধ্যে কিছু জিনিস গ্রো করেছে, আমরা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সাথে কম্প্রোমাইজ করব না। গণতন্ত্রের জন্য কম্প্রোমাইজ করব না। আর এসবের শত্রু হচ্ছে আওয়ামী লীগ। এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে। জাতির কাছে, এটা পরিষ্কার জাতীয় শক্র-মিত্র কারা। রাষ্টের কাছে এই ফিগারগুলো খুব পরিষ্কারভাবে প্রস্ফুটিত হয়ে গেছে এবার। যেটা আগে কিছুটা ধোঁয়াশা ছিল, এটা একদম কেটে গেছে।

বাংলা আউটলুক:  বলছেন জনগণ আপনাদের সাথে আছে, এটাকে পুঁজি করে সামনে আরও কিছু করবেন কি না?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: পৃথিবীতে সাধারণ মানুষ মিছিলে প্রথম দিকে থাকে না। তারা যখন দেখে মিছিলের ‘স্নো বল ইফেক্ট’ আছে। আপনি যদি একটা ছোট বরফের বল তৈরি করেন, সে বল পাহাড়ের ওপর থেকে ছেড়ে দেন, তাহলে আস্তে আস্তে নিচে নামতে নামতে বড় হয়ে যায়। বড় হওয়ার জায়গাটাতে সাধারণ মানুষ আপনার সাথে জয়েন্ট করবে। নূন্যতম নিশ্চয়তার জায়গা তৈরি হলে তারা ভয়, শঙ্কা, লজ্জা, অবসাদ ওভারকাম করে রাস্তায় নামবে।
দ্বিতীয় হচ্ছে, গত ১৫ বছরে বিরোধী দলের ওপর আস্তাহিনতা তৈরি হয়েছে। তারা মনে করত বিরোধীদের ডাকে বারবার রাস্তায় নামলাম, কিন্তু আওয়ামী লীগের তো পতন হলো না। এই শঙ্কা পুনরুদ্ধার করার যে একটা চ্যালেঞ্জ আমরা যারা রাজনৈতিক কর্মী তাদের আছে। আমাদের যে ভুল হয়েছে, এটা স্বীকার করেই জনগণের কাছে যেতে হবে। বলতে হবে, আমদের কর্মসূচিতে ভুল হয়েছে, আমাদের নেতৃত্বে ভুল হয়েছে, পরিকল্পনায় ভুল হয়েছে। তারপরও দেশের স্বার্থে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আবার ঐক্যবদ্ধভাবে আসেন দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব গণতন্ত্রের লড়াই এক সাথে চালিয়ে যাই।

বাংলা আউটলুক: সরকার গঠন হলে আপনাদের ওপর কোনো খড়গ নেমে আসবে কিনা?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: শেখ হাসিনার কাছে এখন অপশন আছে তিনটা। প্রথমত, এ ধরনের  সরকারগুলো আরও বেশি অত্যাচারি হয়ে যায়। ছোটখাটো প্রতিবাদও আর সহ্য করতে চায় না। দ্বিতীয়ত, দেশ আরও বিশৃঙ্খলার দিকে যেতে পারে। যেটাকে বলে কেওয়াস-অর্থনীতি কলাপ্স। মানুষের বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে।  সব মিলিয়ে দেশে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। মানুষ ব্যাগ ভরে টাকা নিয়ে যাবে বাজারে, ব্যাগ শূন্য হাতে বাজার থেকে ফিরবে। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, হাইতিতে এমনটা ঘটেছে। মানুষে ব্যাংক লুট করবে, ব্যাংক থেকে টাকা ওঠাতে পারবে না। গ্রুপ ফোরের গাড়ি যেতে দেখলে টাকার জন্য আক্রমণ করবে, মুদির দোকান, সুপার মল, টিসিবির ট্রাকে অ্যাটাক করতে। টাকা ছাড়া পণ্য নিয়ে নেবে। তারপর বড় লোকদের বাড়ি-গাড়িতে আক্রমণ করবে।  তিন-চারজন মিলে এই অরাজকতা তৈরি করবে। এমনটা আর্জেন্টিনা, জিম্বাবুয়েতে করেছে।
তৃতীয় হচ্ছে, গণজাগরণ, যদি সঠিক নেতৃত্ব দেওয়া যায় শান্তিপূর্ণ গণঅভ্যুত্থান হবে। আমাদের রাষ্ট্র লাইনচ্যুত হয়েছে তাকে ট্র্যাকে নিয়ে আসতে হবে। অত্যাচার, নির্যতন, অরাজকতাও সমাধান না। আমাদের একটা কষ্টের বছর আসছে, এটাকে সবাই মিলে একটা সমাধানের পথে আসতে হবে। এটা হচ্ছে একটা বসন্তের বার্তা।

বাংলা আউটলুক: পুলিশ, প্রশাসনের অবস্থান নিয়ে আপনারদের ভাবনা!
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: সামরিক-বেসামরিক সবার মধ্যেই আওয়ামী লীগের ওপর একটা প্রচ্ছন্ন লয়ালটির জায়গা আছে। সেটার মধ্যে যথেষ্ট অস্থিরতা আছে।  প্রিজাইডিং অফিসের দায়িত্ব পালন করেনি এমন হাজার হাজার দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছে। অথবা তারা তালিকায় আছে। পরিবার, বাচ্চার অসুস্থার কথা বলে তারা দ্বায়িত্ব পালন করেনি। সবাই যে স্বস্তির জায়গার আছে ব্যাপারটা তা নয়। ইসি আলমগীর সাহেবের বক্তব্যে তা পরিষ্কার হয়ে গেছে, প্রসাশন যথেষ্ট অস্থিরতা কাজ করছে। প্রসাশনের চরিত্র রাস্তার বাতাসে চলে। রাস্তার বাতাস পরিবর্তন হলে তাদের চরিত্র পরিবর্তন হয়ে যাবে। প্রশাসনের সবাই তো বাজে কাজ করছে না। এটা নিয়ে আমরা চিন্তিত নই। কিছু ছাড়া সবাই তো তাদের ডিউটি পালন করছে।

বাংলা আউটলুক: এ সরকারের পতন কীভাবে হবে?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: শেখ হাসিনা নিজের চক্রে পাকিয়ে গেছে। প্রতিদিন যা করবেন নিজেই ভুল করবেন। সে ভুলের রাজনীতিতে পাকিয়ে গেছেন। সুসাইডাল অবস্থায় চলে গেছেন। শাহবাগে প্রতীকী ফাঁস হতে গিয়ে, দড়ি পেঁচিয়ে একটা-দুইটা ফাঁস লেগেছে। শেখ হাসিনার অবস্থান এখন এমন হয়ে আছে। সারা দুনিয়া এখন তার জন্য ফাঁস হয়ে আছে।

বাংলা আউটলুক: সরকারবিরোধীরা কতটা ঐক্যবদ্ধ আছে?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: চিন্তায় সবাই ঐক্যবদ্ধ। গত কয়েক মাস ধরে একই কর্মসূচি পালন হচ্ছে, একই ভাষায় কথা হচ্ছে, এটাই তো গত ৭ জানুয়ারি দেখলেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সকল বিরোধী নেতাকর্মী একই ভাষায় লিফলেট বিতরণ করেছেন। আমরা এই ভোট প্রতিহতের ডাক দিইনি। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার নির্বাচন হয়েছে, সারা দুনিয়া কেউ বলেনি নির্বাচন হতে পারবে না। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। আমরা নির্বাচন অংশগ্রহণ করিনি, আমরা ভোটকেন্দ্রে না যেতে মানুষকে আহ্বান করেছি। আমরা যদি প্রতিহতের ডাক দিতাম তাহলে সহিংসতা হতো। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়নি এটা কি আমরা ভোট কেন্দ্র জালিয়ে দিয়ে, ব্যালট বক্স পুড়িয়ে দিয়ে প্রমাণ করব? না। আমি শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করব, কোনো ভোটার ভোটকেন্দ্রে যায়নি; ভোট দেননি, মহল্লার কুকুর, বিড়াল ভোট দিতে গেছে।

বাংলা আউটলুক: এটাকে আপনারা সফলতা মনে করছেন?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: অ্যাবসোলুটলি, অ্যাবসোলুটলি। অহিংসতার মধ্য দিয়ে যে অসহযোগ করা যায়, এটা হিউজ স্যাকসেস। মহল্লার মুদির দোকান পর্যন্ত এবার হরতালে খোলেনি। অসহযোগের ডাক সফল হয়েছে। এটা হিউজ ব্যাপার।  ৪৭ হাজার হাজতিকে পোস্টাল ব্যালট দেওয়া হয়েছে, মাত্র ১০ জন ভোট দিয়েছে। এটা প্রতীকী প্রতিবাদ। আমাকে তুমি বন্দী করে রেখেছ, অবৈধভাবে বন্দী করে রেখে আমার কাছে ভোট চাইছে, আমি ভোট দেব না। আমাদের আন্দোলন শতভাগ সফল হয়েছে। কিছু জিনিস করার মধ্য দিয়ে সম্পৃক্ততা হয়, আবার কিছু জিনিস না করার মধ্যে সম্পৃক্ততা হয়। মানুষ জাতীয় নির্বাচনে ভোট না দিয়ে প্রমাণ দিয়েছে এই ভোটে তাদের সমর্থন নেই।

বাংলা আউটলুক: এখন আন্দোলন চলমান থাকবে কি থাকবে না?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ:  আমরা  আন্দোলনে আছি, এই একদলীয় সরকারের পতন হতে হবে, একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। জনগণ তার মনের মতো করে ভোট দিতে পারবে। আমাদের লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা জনসম্পৃক্ততা বাড়াব। মানুষের সাথে কথা বলব। আমরা কথা বলতে থাকব। উত্তর কোরিয়া মডেলের  রাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ধ্বংস ডেকে নিয়ে আসবে। মিয়ানমার, বেলারুশ, কম্বোডিয়া, চায়না, উত্তর কোরিয়ার শাসন আমাদের রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণকর নয়। আওয়ামী লীগের জন্য যে কল্যাণকর নয়, এটা বাকশাল দিয়ে প্রমাণিত ইতিহাসে। আওয়ামী লীগকে আবার পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন জিয়াউর রহমান। সেটা প্রমাণিত। বাকশালের রাজনীতি বাংলাদেশে কাজ করেনি। মিয়ানমার, বেলারুশের রাজনীতিও বাংলোদেশে কাজ করবে না। এই যুক্তিক আন্দোলনটা আমরা জনগণের কাছে তুলে ধরতে চাই। আপনি কি অন্য দেশের কেরানি হয়ে থাকবেন না স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে থাকবেন।
আওয়ামী দখলদার থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। মিছিল-মিটিং করব।  সরকার যে বারবার সহিংসতার যে ট্র্যাপ তৈরি করছে, এতে পা দেব না। ট্র্যাপে ফেলার জন্য গত এক মাসে চেষ্টা করেও বিরোধীদলকে ফেলতে পারেনি। আজকে পশ্চিমা বিশ্ব আমাদের সাথে এই জন্যই একমত হয়েছে। দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি।

বাংলা আউটলুক: নির্বাচনে যে বিঘ্ন ঘটেছে তা কি ভিসানীতির আওতায় আসবে। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অ্যাকশন আসবে কিনা?
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: তাদের বরাবরের বক্তব্য হচ্ছে, নির্বাচন সুষ্ঠু, এবং অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। নির্বাচন হচ্ছে প্রার্থী পছন্দ করে নেয়া যাবে। বেছে নেয়ার অপশন থাকবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের নির্বাচনটা হচ্ছে আমাদের টিসিবির ট্রাকের পেছনে ভিক্ষুকের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা। একটাই জিনিস দিচ্ছি, নিলে নেবেন না হলে নাই। এ জন্য আমরা বিরোধীরা বলছি, এটা নির্বাচন নয়। বিদেশিরাও বলছে, এটা নির্বাচন হয়নি। যেখানে বেছে নেওয়ার মতো প্রার্থী ছিল না। এবং সেই কারণেই ভোটদের উপস্থিতি ছিল না। সেই জন্যই তারা বলেছে, এটা কোনো নির্বাচন হয়নি।  

বাংলা আউটলুক:  নতুন সরকারকে বিদেশিদের অভিনন্দন নিয়ে কি বলবেন?
ব্যারিস্টার ফুয়াদ: ভারত, চীন, রাশিয়া সরকারকে সার্পোট করছে। কয়দিন পর চীন কি ভারতকে শান্তিতে থাকতে দেবে? আমাদের ঘুম হারাম করে দেবে। শেখ হাসিনা বড় গর্তে পড়ে গেছেন। এখান থেকে আর বের হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগকে আর দাঁড় করাতে পারবেন না। আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগে পরিণত হবে। সেই পথেই হাঁটছে আওয়ামী লীগ।

বাংলা আউটলুক: সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ: আপনাকেও ধন্যবাদ, বাংলা আউটলুকের পাঠকদেরও অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 
 

Logo

প্রধান কার্যালয়: ৬০৯০ ডাউসন বুলেভার্ড, নরক্রস, জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

ই-মেইল: banglaoutlook@gmail.com

অনুসরণ করুন