Logo
Logo
×

সারাদেশ

চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত দুই পুলিশ সদস্যের মৃত্যু

Icon

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ আগস্ট ২০২৪, ০৭:৫৭ পিএম

চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত দুই পুলিশ সদস্যের মৃত্যু

রাজধানীর শ্যামপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহত ও মিরপুর পুলিশ লাইনে অস্ত্রাগারে মিস ফায়ারে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই পুলিশ সদস্য মারা গেছেন। গতকাল বুধবার বিকেল ৫টার দিকে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় গত ৫ আগস্ট আহত পুলিশ কনস্টেবল খলিলুর রহমান (৫৩)। আর গত ১২ আগস্ট মিরপুর পুলিশ লাইনে জমাকৃত অস্ত্র আনতে গিয়ে মিস ফায়ারে গুলিবিদ্ধ আহত পুলিশের এএসআই আল আমিন (৩১) গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

আজ বৃহস্পতিবার সকালের দিকে মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। মৃত আলআমিন লালমনিরহাট সদর জেলার গোকুস্তা কাচাড়িপাড়া গ্রামের বককার আলীর ছেলে। তিনি দারুস সালাম থানায় কর্মরত ছিলেন।

কাফরুল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনিছুর রহমান সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, সোমবার (১২ আগস্ট) বিকেলে মিরপুর পুলিশ লাইনে জমাকৃত অস্ত্র আনতে যায় দারুস সালাম থানার এএসআই আলআমিনসহ অনেকেই। সেখানে এএসআই ইয়াছিন আলী নামের একজন পুলিশ সদস্যের হাত থেকে পিস্তলের গুলি বের হয়ে আল আমিনের পেটের বামপাশে বিদ্ধ হয়ে পিঠ দিয়ে বের হয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যায় সহকর্মীরা। সেখান থেকে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এদিকে শ্যামপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তোরগুল হাসান সোহাগ সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, গত ৫ আগস্ট বিকেলে শ্যামপুর থানার ছাদে পুলিশ সদস্য খলিলুরকে মারপিট করে ফেলে দেয়। আহত অবস্থায় তাকে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বিকেলে তিনি মারা যান।

খলিলুর রহমানের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার তালতলা গ্রামে। তার বাবার নাম আফাজ উদ্দিন। তিনি শ্যামপুর থানায় কর্মরত ছিলেন।

Logo

প্রধান কার্যালয়: ৬০৯০ ডাউসন বুলেভার্ড, নরক্রস, জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন